মোঃ মামুন চৌধুরী ॥ চুনারুঘাট উপজেলার রঘুনন্দন রেঞ্জের অধীনে শালটিলা বনবিট। প্রায় তিন হাজার ২৬০ হেক্টর পাহাড়ি জমিতে এ বিটের অবস্থান। টিলার পর টিলায় রয়েছে নানা প্রজাতির গাছ। প্রতি বছর নতুন করে নানা প্রজাতির গাছের চারা রোপণ করা হচ্ছে। এতে ধীরে ধীরে গভীর অরণ্যে রূপ নিয়েছে এ বনবিট।
শালটিলা বনবিট কর্মকর্তা শহিদুর রহমান বলেন, এ বনে শাল, সেগুন, আগর, গর্জন, চাপালিশ, মেহগনি, কৃষ্ণচূড়া, ডুমুর, জাম, জামরুল, সিধা জারুল, আওয়াল, মালেকাস, আকাশমনি, বাঁশ, বেত, জলপাই, তেঁতুল, বহেরা, আমলকী, হরীতকীসহ ঔষধি ও ফলের নানা প্রকার গাছ রয়েছে। ফল খেয়ে বন্যপ্রাণির জীবন রক্ষা পাচ্ছে। সেই সঙ্গে অক্সিজেনও মিলছে। বনে রয়েছে বানর, উল্লুক, চশমা পরা হনুমান, শিয়াল, মেছো বাঘ, মায়া হরিণের বিচরণ। আছে নানা প্রজাতির সাপ। কাও ধনেশ, বন মোরগ, লাল মাথা ট্রগন, কাঠঠোকরা, ময়না, ভিমরাজ, শ্যামা, ঝুটিপাঙ্গা, শালিক, হলদে পাখি, টিয়া প্রভৃতি পাখির নির্ভয় বিচরণ।
শহিদুর রহমান আরও জানান, শালটিলা বিট অফিসে বিট কর্মকর্তাসহ পাঁচ জন, এ অফিসের আওতাধীন ফুলছড়ি ক্যাম্পে দুজনসহ মোট সাত জন মিলে এ বিশাল বন দেখভাল করেন। বনের পাশে কোনো প্রাচীরও নেই। তবে ২৫ জন ভিলেজার ওই সাত বনরক্ষীর সঙ্গে বনরক্ষায় কাজ করে চলেছেন। Благодаря невысокой марже здесь они выше, чем у множества конкурентов. mostbet uz skachat благодаря которым можно приумножить свой депозит и получить дополнительные шансы на выигрыш
পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, বিট ও ক্যাম্পের ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। এর মধ্যেই বসবাস করে বনরক্ষীরা দায়িত্ব পালন করেন।
বিট কর্মকর্তা শহিদুর রহমান আরও জানান, বনভোজনের জন্য ডিএফও বাংলো আছে। বিভিন্ন সময়ে লোকজন এলে এ বাংলোয় অবস্থান করে।